এলার্জি কিউর এর প্রত্যেকটা উপাদানই সম্পুর্ন ন্যাচারাল ভেষজ আইটেম। যা দিয়ে আদিকাল থেকে মানুষ চিকিৎসা নিয়ে আসতেছে।আপনি যদি আল্লাহ কে বিশ্বাস করেন আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত কেউ বিশ্বাস করতে হবে। এই গুলোর মধ্যে আল্লাহ তায়ালা কি ক্ষমতা যে দিয়ে রাখছে, তা আপনি নিজে ব্যাবহার করার আগ পর্যন্ত কখনো বুঝতে পারবেন না। এই ভেষজ গুলো যদি আপনার এলার্জির জন্য কাজ না করে। পৃথীবির আর কোন চিকিৎসা ব্যাবস্থা নেই যা আপনার চুলকানি একেবারে নির্মুল করবে।
এলার্জি কিউর এখন নতুন রুপে নতুন সাজে। আরো শক্তিশালী উপাদান নিয়ে। কাজ হবে আরো দীগুন।
এলার্জির কিউর এর উপকারিতাঃ
রক্ত এলার্জি দূর করে।
অতিরিক্ত চুলকানি দূর করে।
পুরাতন এলার্জির সমাধান করে।
সর্দি জনিত সমস্যার সমাধান করে।
হাচি - কাশি জনিত সকল এলার্জি দূর করে।
দাউদ, এক্সিমা,খোস পাসড়া,কোল্ড এলার্জির সমাধান করে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
ঔষধ টি খাওয়ার ৫/৭ দিন এর মধ্যে চুলাকানী কিছুটা সাময়ীক ভাবে বাড়তি অনুভব হতে পারে। যেটা ৮০% লোকের সাথেই হয়ে থাকে।এতে ঘাবরানোর কিছু নেই এক হিসেবে এটা পজিটিভ দিক।দীর্ঘদিন শরিরে চেপে থাকা ক্ষতিকর টক্সিন গুলোকে আগে জাগ্রত করে যার ফলে চুলাকানী কিছুটা বাড়তি অনুভব হয়।এরপরে এই গুলোকে ভিতর থেকে বের করে নির্মুল করতে থাকে।
অনেকে নেওয়ার আগেই অনিশ্চয়তায় ভোগেন আসলেই এলার্জি ভালো হবে কি না। দেখুন রোগ মুক্তি করার ক্ষমতা যেমন আপনার ও নাই আমাদের ও নাই,তাই বলে কি মানুষ সুস্থ হচ্ছে না অবশ্যই হচ্ছে। আল্লাহ তায়ালা বান্দারের এমন কোন রোগ দেন নাই যার সমাধান তিনি পৃথীবিতে রাখেন নাই। আমরা যে নিয়মে যতদিন খেতে বলতেছি যত পুরাতন বা রক্তে এলার্জি হোক না কেন কমবে মানি কমবেই ইনশাআল্লাহ।
হাফ গ্লাস পানির সঙ্গে এক চা চামচ পাউডার টি মিশিয়ে, ২০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাবেন।
পরামর্শঃ
যে খাবার গুলো খেলে এলার্জি চুলকানী বেরে যায়।সেই খাবার গুলো ঔষধ খাওয়া অবস্থায় বন্ধ রাখুন।এবং গোসলে সময় কম নিবেন। বাহির থেকে এসে দ্রুত ফ্রেশ হবেন।বেশি গরম এবং বেশি ঠান্ডা থেকে দূরে থাকুন।
প্রিয় ক্রেতাগন, একজন মুসলিম ভাই হিসেবে আপনাদের কাছে হাত জোর করে অনুরোধ থাকবে। ঔষধ টি আপনার প্রয়োজন না থাকলে অর্ডার করে আমাদের ক্ষতি করবেন না। একটি পার্সেল পাঠাতে আমার প্রায়১৩০ টাকা খরচ পরে।